Recent Posts

LightBlog

Breaking

Sunday, December 11, 2016

6:28 AM

বাংলাদেশ - নিউজিল্যান্ড সিরিজের সময়সূচী

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে, তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি ও দুই ম্যাচ টেস্টের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল এখন অস্ট্রেলিয়ায়।

সেখানে দশদিনের অনুশীলন ক্যাম্প ও দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর সেখান থেকে যাবে নিউজিল্যান্ডে। কিউইদের বিপক্ষে ২৬ ডিসেম্বর প্রথম ওয়ানডে দিয়ে সিরিজ শুরু হবে। আর ২০ জানুয়ারি শেষ টেস্টে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।

তার আগে চলুন দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজের সময়সূচি।

ওয়ানডে সিরিজ :
তারিখ                               ম্যাচ                    সময় (বাংলাদেশ)
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৬         প্রথম ওয়ানডে               ভোর ৪টা
২৯ ডিসেম্বর                  দ্বিতীয় ওয়ানডে              ভোর ৪টা
৩১ ডিসেম্বর                  তৃতীয় ওয়ানডে               ভোর ৪টা।

টি-টোয়েন্টি সিরিজ :
তারিখ                               ম্যাচ                  সময় (বাংলাদেশ)
৩ জানুয়ারি, ২০১৭        প্রথম টি-টোয়েন্টি            দুপুর ১২টা
৬ জানুয়ারি                  দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি           সকাল ৮টা
৮ জানুয়ারি                 তৃতীয় টি-টোয়েন্টি            সকাল ৮টা।

টেস্ট সিরিজ
তারিখ                       ম্যাচ                   সময় (বাংলাদেশ)
১২ জানুয়ারি            প্রথম টেস্ট                 ভোর ৪টা
২০ জানুয়ারি            দ্বিতীয় টেস্ট                ভোর ৪টা।পুরনো ব্লগ পড়তে ভিজিট করুন-viewsblogbd.blogspot.com

Thursday, December 8, 2016

6:53 AM

সংসারের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

সংসার এমন এক জায়গার নাম যেখানে কাজের শেষ নেই। কিন্তু শুধু কাজ করলেই তো হয় না, অল্প সময়ে, সুন্দরভাবে কাজ শেষ করতে জানা থাকা চাই কিছু বিষয়। তেমনই কিছু প্রয়োজনীয় বিষয় এখানে দেওয়া হল।

আপেল কাটার কিছুক্ষণের মধ্যেই আপেল লালচে হয়ে যায়। লালচে আপেল মেহমানদের পরিবেশন করলে সেটা খাওয়ার ইচ্ছেই চলে যায়। তাই আপেল কেটে সামান্য লেবুর রস মাখিয়ে রাখলে তা লালচে হবে না। পরিবেশনের সময় ইচ্ছে হলে লেবুর রস ধুয়ে দিতে পারেন।

* ফুলকপি রান্নার আগে ভিনেগারে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। এতে ফুলকপির মাঝে থাকা ময়লা ও পোকা থাকলে বেরিয়ে আসবে।

রান্না করার সময় অসর্তকতা বশত লবণ বেশি হয়ে গেলে পরিমাণ মতো লেবুর রস দিন। খাবারের অতিরিক্ত লবণ কমে স্বাভাবিক স্বাদ ফিরে আসবে।

সবজি রান্না তাড়াতাড়ি করতে মসলার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিন। সবজি তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হয়ে যাবে।

শুঁটকি রান্নার সময় গন্ধ বাহির হবে স্বাভাবিক। কিন্তু অনেকেই তা সহ্য করতে পারেন না। রান্নার সময় এর গন্ধ যদি ছড়াতে না চান, তাহলে রান্নাঘরের গ্যাসের (চুলার) কাছে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখুন।

ফ্রিজে দুর্গন্ধ হলে, এক মগ পানিতে আধা কাপ ভিনেগার মিশাতে হবে। তারপর কাপড় ভিজিয়ে তা দিয়ে ফ্রিজ মুছে দিলে জীবাণু আর দুর্গন্ধ থাকবে না।

টমেটো বেশি পেঁকে নরম হয়ে গেলে, ফেলে না দিয়ে বরফ ঠান্ডা পানিতে লবণ দিয়ে সারা রাত ভিজিয়ে রাখলে সকালে অনেকটাই শক্ত হয়ে যাবে টমেটো।

ঘিয়ে সামান্য লবণ মিশিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

নারকেল ভাঙ্গার আগে নারকেল কিছু সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তা ভাঙ্গার সময় সমান দুই ভাগে ভেঙ্গে যাবে।

পাটালি গুড় শক্ত রাখতে গুড় মুড়ির মাঝে রাখুন। ভালো থাকবে।

নতুন বাসন কেনার পর স্টিকার খুলে ফেললে অনেক সময়ই বাসন বা পাত্রে আঠা লেগে থাকে। যা সহজে উঠতে চায় না। তাই নতুন বাসন কিনলে প্রথমে স্টিকার না খুলে সেই জায়গাটা মোমবাতি জ্বালিয়ে জায়গাটা একটু পুড়িয়ে নিন। তারপর এক কোণা থেকে স্টিকার টান দিলে স্টিকার উঠে আসবে।

* এক দিনেই কেক শুকিয়ে শক্ত হয়ে যায় অনেক সময়। স্বাদ ও আগের মতো থাকে না। এজন্য কেকের সঙ্গে এক টুকরা পাউরুটি রেখে দিন।

অপরিপক্ব লেবু থেকে রস পাওয়ার জন্য ১৫ মিনিট গরম পানিতে লেবু ভিজিয়ে রাখুন।

নতুন আদা ছুরি বা বটি দিয়ে না কেটে চামচ দিয়ে আদার খোসা ছাড়ানো বেশি সহজ। এতে খোসার গায়ে আদা লেগে, অতিরিক্ত আদা নষ্ট হবার সম্ভাবনা ও থাকে না।

স্যান্ডউইচ বেশি সময় ভালো রাখার জন্য পরিষ্কার কাপড় দুধে ভিজিয়ে নিংড়ে নিয়ে সেই কাপড় দিয়ে স্যান্ডউইচ ঢেকে ফ্রিজে রেখে দিলে কয়েক দিন ভালো থাকবে।
6:39 AM

ধুমপান ছাড়ার উপায়

নিয়মিত ধূমপানের ফলে ধূমপায়ীদের ফুসফুসের রং পরিবর্তন হয়ে যায়। একসময় তা কালচে রং ধারণ করে। আর অধূমপায়ীর ফুসফুসের রং থাকে স্বাভাবিক।

সিগারেটের প্যাকেটেও এখন এ ধরনের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিনিয়ত ধূমপানের ফলে ফুসফুসের চেহারাটাই বদলে যাচ্ছে। বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। ফুসফুসে জটিলতা, কাশি, বুকে ব্যথা, স্ট্রোক কিংবা ফুসফুসে ক্যানসারের আশংকাও বেড়ে যায়।

যে কারণে ধূমপান ছাড়বেন
ধূমপায়ীরা নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভুগে থাকেন। একটি অতি পরিচিত সমস্যা হচ্ছে বুকে ব্যথা। এছাড়াও ধূমপায়ীদের শ্বাসকষ্ট, কাশি, মাইগ্রেন, উচ্চ রক্তচাপসহ যৌন সমস্যা দেখা যায়। ধূমপায়ী নারী ও পুরুষ উভয়েরই যৌণ সক্ষমতা হ্রাস পায়। এমনকি তা গর্ভস্থ শিশুরও ক্ষতি করতে পারে। এদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে ধূমপানের কারণে দাম্পত্য সমস্যাও দেখা যায়।

নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা গেলে বাহ্যিক অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। শুরু হয় সাফল্যের জয়যাত্রা। বদঅভ্যাসের শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মাধ্যমে আপনি ক্রমাগত সাফল্যের পথে অগ্রসর হবেন। বদলে যাবেন আপনি। ইতিবাচকভাবে বদলাতে থাকবে আপনার চারপাশ।

এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগে কিছু কার্যকর উপায।

১. লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করুন
প্রতিটি মানুষের জীবনে কিছু না কিছু লক্ষ্য থাকে। কিছু লক্ষ্য থাকে স্বল্প মেয়াদী আবার কিছু লক্ষ্য থাকে দীর্ঘমেয়াদী। আপনি যদি আমৃত্যু সুস্থ থেকে নাতি পুতি দেখে যেতে চান তবে ধূমপান ছেড়ে দিন। আগামী কত দিনের মধ্যে আপনি ধূমপান ছেড়ে দিতে চান তা ঠিক করুন। এবার সে তারিখটি ক্যালেন্ডারে দাগিয়ে নিন।

২. একটার বেশি সিগারেট কিনবেন না
ধূমপায়ীদের অনেকেই বেতন পেলে সিগারেটের কার্টুন নিয়ে বাড়ি ফেরেন। এ অভ্যাসটি বদলাতে পারলে আপনার ধূমপানের অভ্যাস অর্ধেক কমে যাবে। একসঙ্গে একটির বেশি সিগারেট কিনবেন না। কারো সঙ্গে সিগারেট শেয়ার করা থেকেও বিরত থাকুন।

৩. দিয়াশলাই কিংবা লাইটার ফেলে দিন
আপনার কাছে দিয়াশলাই কিংবা লাইটার থাকলে তা ফেলে দিন। পছন্দের লাইটারটি ফেলতে খুব মায়া লাগবে।

৪. আপনার ইচ্ছার কথা অন্যদের জানান
আপনার বন্ধু কিংবা সহকর্মীরা ধূমপানের জন্য ডাকলে আপনার ইচ্ছার কথা তাদেরকে জানান। বলুন, আমি ধূমপান ছাড়তে চাইছি এ কারণে এখন আর সিগারেট হাতে নিতে চাচ্ছি না। এতে করে কেউ আর আপনাকে ধূমপানে আমন্ত্রণ জানাবে না। 

৫. যোগ, ধ্যানে নেশা কাটে
যখনই সিগারেট টানতে ইচ্ছে করবে গভীরভাবে দম নিন। ধীরে ধীরে দম ছাড়ুন। আপনি মনে করছেন সিগারেট আপনার স্ট্রেস দূর করতে পারবে? এটা ভুল ধারণা। ধ্যান করুন। মনের সব স্ট্রেস মুহূর্তেই দূর হয়ে যাবে। হারিয়ে যান কল্পনায়। অনুভব করুন সুখের স্মৃতিগুলো, যা আপনাকে এখনো মনে প্রাণে সজীব করে তোলে। তা হতে পারে সমুদ্র স্নান, পর্বোতারোহন কিংবা অন্যকোনো প্র্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ানোর দৃশ্য। এতে কর্মস্পৃহার পাশাপাশি বাড়বে আপনার মনোবল। মন তখন আলফা লেভেলে অবস্থান করবে। মনের এ অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে যে কোনো বাস্তবসম্মত চাওয়াকে পাওয়ায় রূপান্তর করতে পারেন।

মেডিটেশনের সময় কল্পনা করুন কেউ আপনাকে সিগারেট দিচ্ছে আর আপনি বিনয় ও দৃঢ়তার সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে দিচ্ছেন। কল্পনায় কয়েকবার চর্চা করলে বাস্তবেও তা করা আপনার জন্যে সহজ হবে।

৬. নি:শ্বাসের ব্যায়াম করুন
যোগ ব্যায়াম ও মেডিটেশন আপনাকে সব ধরনের নেশার আশক্তি থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে। মনের অস্থিরতা দূর হবে, লাভ করবেন অনাবিল প্রশান্তি। প্রাণায়ামের মাধ্যমে আপনি শ্বাসপ্রশ্বাসের বিভিন্ন ধরনের কৌশল রপ্ত করতে শিখবেন। এতে করে ধূমপানের প্রতি আপনার অনাশক্তি তৈরি হবে।

৭. ই-সিগারেটকেও না বলুন
অনেকে ধূমপায়ীদের ইলেক্ট্রনিক সিগারেটে উদ্বুদ্ধ করেন। অধিকাংশ সময়ই তা কাজে লাগে না। যে কোনো নেতিবাচক অভ্যাস দূর করার জন্য মনোবলই যথেষ্ট। আপনার হাতের নাগালেই সিগারেট আছে। অথচ আপনি সিগারেট হাতে নিচ্ছেন না। এটাই হচ্ছে নিয়ন্ত্রণ। তার মানে এই নয় যে আপনি সিগারেট ছাড়ার জন্য অন্য কোনো উপায়ে আশক্তি ধরে রাখার চেষ্টা করবেন। আর তা্ই ইলেক্ট্রনিক সিগারেটকেও না বলুন।

ঘরে বাইরে তৈরি করুন ‘নো স্মোকিং জোন’
আপনার ব্যক্তিগত যানবাহন, অফিস কিংবা বাসা যেখানেই ধূমপান করেন সেখানে তৈরি করুন ‘নো স্মোকিং জোন’। ঘরের বারান্দায় একটি ছোট বাগান করতে পারেন। শহুরে জীবনে টবে গাছ লাগানো ছাড়া উপায় নেই। আপনার ঘরের বারান্দা বা ছাদে যদি কিছু সুগন্ধি ফুলের গাছ লাগান ফুলের সুবাশে আপনার মন ভালো হয়ে যাবে।ফুলের সুবাসে রয়েছে মন ভালো করে তোলার শক্তি।

অনুভব করুন দমের গুরুত্ব
অনুভব করুন এই দম আছে তো আপনি আছেন। প্রকৃতি থেকে দমের মাধ্যমে আপনি অক্সিজেন গ্রহণ করছেন আর ত্যাগ করছেন কার্বন ডাই অক্সাইড। বিশুদ্ধ অক্সিজেন গ্রহণের সময় আপনার সিগারেটের মাধ্যমে যে ধোঁয়া ফুসফুসে প্রবেশ করছে এতে করে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

দৃষ্টিভঙ্গি বদলান
ধরুন আপনি একজন অধূমপায়ী। কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন। যাত্রাপথে আপনার সঙ্গে একটি শিশুও আছে। শিশুটির পাশে কেউ একজন ধূমপান করছে। বাতাসে সিগারেটের ধোঁয়া ভেসে আসায় আপনার শিশুটির নি:শ্বাস গ্রহণে কষ্ট হচ্ছে। এ সময়ে আপনি পাশে থাকা ধূমপায়ী লোকটিকে কি বলবেন? ধূমপায়ীরা মনের অগোচরে এভাবেই অধূমপায়ীদের বিরক্তির কারণ হচ্ছেন। চোখ বন্ধ করে বিষয়টি ভাবুন। এতে করে প্রকাশ্যে ধূমপানের প্রতি আপনার আগ্রহ কমে যাবে।
আরো

Monday, December 5, 2016

5:41 AM

শীতে পুরুষের তকের যত্ন

আসি আসি বলে শীত কড়া নাড়ছে দরজায়। এখন শুরু হয়ে যাবে ত্বক শুকিয়ে যাওয়া, ফাটা ঠোঁটের শুকনো হাসি। পায়ের গোড়ালি ফেটে চামড়া উঠা।

শীত মানেই ত্বকের নানান সমস্য। শীত এলেই শুধু মেয়েদের ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে হয়, তা কিন্তু নয় বরং ছেলেদের ত্বকেরও নিতে হয় বাড়তি যত্ন। আসুন জেনে নেওয়া যাক।

ত্বক:
 শীতে ত্বক শুষ্ক হয় বেশি। পুরুষেরা বাইরে যান নিয়মিত, থাকেনও বেশি। শীতের শুষ্ক পরিবেশে বাতাসে প্রচুর ধুলা থাকায় রোমকূপে ময়লা বেশি জমে। তাই সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। এর জন্য প্রতিদিন সকালে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন। মুখ পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করতে পারেন কুসুম গরম পানি। মুখ পরিষ্কার করার পর টানটান ভাব দূর করার জন্য ভেজা ভাব থাকা অবস্থায়ই ব্যবহার করুন আপনার ত্বক অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ক্রিম। ত্বকের টানটান ভাব বেশি হলে গুড়া দুধ, মধু, আমন্ড অয়েল মিশিয়ে ১০ মিনিট লাগিয়ে কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে দু-তিনবার করতে পারেন, ভালো ফল পাবেন। শীতে তৃষ্ণা কম পায় বলে পানি কম খাবেন না, পর্যাপ্ত পানি পান ও শাকসবজি খেলে ত্বকে মসৃণতা বজায় থাকবে।

হাত-পা:
 শীতে শরীর ও হাত-পা শুষ্ক হয়ে যায়। গোসলের পরে হালকা ভেজা শরীরে লোশন, অলিভ অয়েল, গ্লিসারিনের সঙ্গে পানি বা গোলাপ জল মিশিয়ে লাগাতে পারেন। পা ফাটা বেশি থাকলে পা ফাটা রোধক ক্রিম ব্যবহার করুন। প্রতিদিন গোসলের সময় শক্ত কিছু দিয়ে পায়ের গোড়ালি একটু ঘষে নিতে পারেন, এতে মৃত কোষগুলো উঠে যাবে। রাতে শোবার আগে হাত-পায়ের আঙুলের ফাকে লোশন বা অলিভ অয়েল লাগিয়ে নিন।

শেভিং:
 শেভ করার পূর্বে ত্বক খানিক সময় ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ফোম দিয়ে শেভ করুন। শেভ শেষে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না। এ সময় আফটার শেভ বাম লাগাতে পারেন। এর পরেও ত্বক বেশি শুষ্ক লাগলে ময়েশ্চারাইজারযুক্ত লোশন লাগাতে পারেন।

ঠোঁট
: ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে বাজারে যে গ্লিসারিন সমৃদ্ধ লিপবাম পাওয় যায়, তা ব্যবহার করুন। কিংবা রাতে মধু, গ্লিসারিন মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে ঘুমাতে যান।

চুল:
 শীতের সময় রোদে বেশি থাকা, গরম পানি দিয়ে গোসল ও পানি কম খাওয়া হয়। ফলে মাথার তালু আর চুল আদ্রর্তা হারাতে থাকে। রুক্ষ হয়ে যায় চুল, খুশকিও একটা বড় সমস্য হয়ে দেখা দেয়। বেশি খুশকি থাকলে মেহেদিপাতা বাটা, টক দই, ডিমের সাদা অংশ ও আধা চা-চামচ মেথি বাটা মিশিয়ে আধ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের জেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
5:35 AM

পিত্তথলিতে ১২ হাজার পাথর

ভারতের উত্তরপ্রদেশের মথুরার বাসিন্দা ৪৬ বছরের বিনোদ শর্মার পিত্তথলির অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে চোখ কপালে উঠেছিল চিকিৎসকদের। সিটি স্ক্যানে দেখা গেল, পিত্তথলি জুড়ে এমন ভারী কিছু জমিয়ে বসেছিল যে পিত্তথলি আকারে দ্বিগুণ হয়ে ঝুলে পড়েছিল। তবে ভারী ওই বস্তুটি আর কিছুই নয়, প্রায় ১২ হাজার ছোট ছোট পাথর। এগুলির কোনোটির আকৃতি ডিম্বাকার তো কোনোটি গোলাকৃতি। টানা তিন দিন ধরে গোনার পর জানা গেল, পাথরের সংখ্যা ১১ হাজার ৮১৬!

বছর দুয়েক ধরেই অসম্ভব পেটের ব্যথায় কাতরাচ্ছিলেন বিনোদ শর্মা। অনেক চিকিৎসক দেখিয়েও পেটের ব্যথার কোনও সুরাহা হয়নি। শেষে মথুরার সাওয়াই মান সিংহ হাসপাতালের চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন তিনি। কী কারণে পেটের ব্যথা তা জানতে প্রায় সমস্ত রকম পরীক্ষাই করানো হয়। সিটি স্ক্যানে পিত্তথলির অস্বাভাকিতা ধরা পড়ে। আকারে দ্বিগুণ হয়ে ঝুলে পড়েছিল সেটি। অস্ত্রোপচার করার পর দেখা যায় পিত্তথলির অস্বাভাবিকতার কারণ আসলে ২ থেকে ২.৫ মিলিমিটারের ১১ হাজারেরও অধিক গলস্টোন। একটি ১০ সেন্টিমিটারের পিত্তথলির মধ্যে এক সঙ্গে এতগুলো পাথরের উপস্থিতি এর আগে দেখা যায়নি। কীভাবে এ রকম হল তা জানতে ল্যাবরেটরিতে ওই পাথরের নমুনা পাঠানো হয়েছে।
5:19 AM

উৎসবের জন্য অসাধারণ সব স্টাইল

viewsblogbd.blogspot.com



উৎসবের সময় অনেকেই এমন স্টাইলে সাজতে চান যেন অন্য কেউ তার ধারেকাছে না আসতে পারে। আর এজন্য ব্যতিক্রমী কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হলো এ লেখায়।
ফোনিক্স হেয়ার


আপনার চুল যদি অন্ধকারেও জ্বলজ্বল করে তাহলে কেমন হয়? এমনই চুল আপনি বানাতে পারবেন, যার নাম ফোনিক্স হেয়ার। আর এটি করা খুব একটা কঠিন নয়। এজন্য আপনার চুল রং করতে হবে হলুদ ও কমলার সংমিশ্রণে। এছাড়া রং করার আগে তা যদি ব্লিচিং করে নেন তাহলে ভালো করবেন।
ডিকলাইনার
আগে উইংগড লাইনার ব্যবহৃত হত। এখন অবশ্য সেসব পুরনো হয়ে গিয়েছে। এখন তরুণীরা ব্যবহার করে ডিকলাইনার। এটি আইলাইনারের লুকে নতুন স্ট্যান্ডার্ড যুক্ত হয়েছে। এটি এঁকে দারুণ লুক দিতে পারেন আপনার চেহারায়।

ব্লাড ক্রিম
রক্ত দিয়ে বানানো হয় এ ক্রিম। এ বিষয়টি অনেকের কাছেই ভয়ঙ্কর মনে হতে পারে যে, রক্ত দিয়ে কিভাবে ক্রিম বানানো যায়। তবে বহু সেলিব্রিটিই এখন এ ক্রিম ব্যবহার করছেন। আর এ ক্রিমের প্রোটিনগুলো কারো রক্ত থেকে সংগ্রহ করা হয়।

জিওড ও হলোগ্রাম লিপস
দারুণ উজ্জ্বল ঠোঁট যদি চান তাহলে জিওড ও হলোগ্রাম লিপস লুক নিতে পারেন। এটি সম্প্রতি ইন্সটাগ্রামেও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এছাড়া আপনি চাইলে ক্রিস্টাল লুকেও ঠোঁট সাজাতে পারেন। এছাড়া রয়েছে লিকুইড লিপস্টিক, পিগমেন্টস, ফ্লেকস ইত্যাদি।

জ্যামসু
কোরিয়ায় এ অদ্ভুত মেকআপ শুরু হয়। তবে পরবর্তীতে একজন জাপানি ব্লগার এটি জনপ্রিয় করে তোলেন। আর এ মেকআপের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয় পানি দিয়ে। আপনি যখন আপনার ত্বক পর্যাপ্ত আর্দ্র করে তুলবেন তখনই শুরু হবে প্রথম পর্যায়। এরপর প্রাইমার, কনসিলার ও ফাউন্ডেশন বেস দিতে হবে। হাত ভর্তি করে বেবি পাউডার নিয়ে মুখে মাখতে হবে। মুখ পুরোপুরি সাদা হয়ে গেলে এরপর তা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে ৩০ সেকেন্ড। এটি আপনার ত্বকে একটি দাগমুক্ত ম্যাট ফিনিশ দেবে। এরপর প্রয়োজন মতো মেকআপ দিতে হবে।